পঞ্চগড়ে সহকারি কমিশানার (এ্যাসিল্যান্ড) এর বিরুদ্ধে ভুল ও মনগড়া প্রতিবেদেন দেওয়ার অভিযোগ

মোঃ কামরুল ইসলাম কামু পঞ্চগড়ঃ
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাসুদুল হকের বিরুদ্ধে ভুল ও মনগড়া প্রতিবেদন দেয়ার অভিযোগ করেছেন আব্দুল মজিদ নামের এক ব্যবসায়ী। সোমবার দুপুরে শালবাহান ইউনিয়নের মাঝিপাড়া এলাকায় সংবাদ সম্মেলন করে এই অভিযোগ করেন তিনি। 

সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, সম্প্রতি (১ জুলাই) শালবাহান ইউনিয়নের মাঝিপাড়া এলাকার কিছু মানুষ ওই এলাকার ব্যবসায়ী আব্দুল মজিদের বিরুদ্ধে ভূমি মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন দপ্তরে জমি দখলসহ নানা বিষয়ে লিখিত অভিযোগ করেন।

অভিযোগের আলোকে জেলা প্রশাসক বিষয়টি তদন্ত করার জন্য তেঁতুলিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেন।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তদন্তের দায়িত্ব দেন তেঁতুলিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাসুদুল হককে। এসিল্যান্ড আবার তদন্তের দায়িত্ব দেন শালবাহান ইউনিয়ন ভূমি অফিসের ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তাকে।

সেই আলোকে গত ২৮ জুলাই শালবাহান ইউনিয়ন ভূমি অফিসের ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা ইদ্রিস আলী তেঁতুলিয়া এসিল্যান্ড বরাবরে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন।পরে এসিল্যান্ড মাসুদুল হক গত ৩০ জুলাই জেলা প্রশাসক বরাবরে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন। কিন্তু এই দুজনের প্রতিবেদনে দুই রকম তথ্য উঠে। 

ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা তার প্রতিবেদনে কোনো অভিযোগের প্রমাণ পাননি এবং আব্দুল মজিদ কারও জমি দখল করেননি বলে উল্লেখ করেন। অপরদিকে এসিল্যান্ড তার প্রতিবেদনে আব্দুল মজিদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ তুলে ধরে তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করেন। কিন্তু একই অভিযোগের ভিত্তিতে এই দুটি তদন্ত প্রতিবেদনে দুই রকম তথ্য থাকায় বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে। 

দুটি তদন্ত প্রতিবেদন পরস্পর সাংঘর্ষিক।সংবাদ সম্মেলনে মজিদ বলেন, আমার সঙ্গে কোনো কথা না বলেই এসিল্যান্ড তাদের অভিযোগের ভিত্তিতে আমাকে দোষী করে ৩০ জুলাই জেলা প্রশাসক বরাবরে প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন। তিনি আমার কাছে গত ৯ আগস্ট লিখিতভাবে জবাব চাইলে আমি ওই দিনই লিখিতভাবে জবাব দেই। কিন্তু তিনি তার আগেই প্রতিবেদন জমা দিয়ে দিয়েছেন। 

তার প্রতিবেদনে কেবল অভিযোগকারীদের বক্তব্যই হুবহু তুলে ধরেছেন। কিন্তু কোনো অভিযোগের প্রমাণ করতে পারেননি। এমনকি কোনো অভিযোগের বিষয়ে আমি কি জবাব দিয়েছি তা উল্লেখ করেননি। আমার বিরুদ্ধে এত বড় অভিযোগ তোলা হলো অথচ আমার সঙ্গে কোন কথা না বলেই তিনি প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন।

যেসব জমি নিয়ে অভিযোগ করেছেন ওই জমি নিয়ে আদালতে বাঁটোয়ারা মামলা চলছে। এমনকি সেসব জমির খাজনা খারিজ, দাখিলা, ডিসিআর তো সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সরবরাহ করেছে। তাহলে তারা কীভাবে এসব দিয়েছে।

এ ছাড়া খাস জমি দখলের যে অভিযোগ করেছে সেই জমি আমি সরকারের কাছে লিজ নিয়েছিলাম। মসজিদের ও ক্লিনিকের জমি দখলের বিষয়টি ভিত্তিহীন। আমার সঙ্গে কয়েকজনের জমি নিয়ে বিরোধ রয়েছে তারাই এসব অভিযোগ করে ফায়দা নিতে চাচ্ছে। 

এসিল্যান্ড আমার বিরুদ্ধে এভাবে প্রতিবেদন দেয়ায় আমার সম্মানহানি হয়েছে। তাই আমি জেলা প্রশাসকের কাছে ওই প্রতিবেদনের বিষয়ে নারাজি আবেদন দিয়েছি। সেই সঙ্গে বিষয়টি তদন্ত করে প্রকৃত সত্য বের করারও দাবি জানান তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে স্থানীয় ইউপি সদস্য ফজলুল হক, স্থানীয় অধিবাসী শাহ আলম বাবুল, হেলাল উদ্দিন, খোকা মিয়া ও মনসুর আলী উপস্থিত ছিলেন। শালবাহান ইউনিয়ন সহকারী ভূমি কর্মকর্তা ইদ্রিস আলী বলেন, ‘এসিল্যান্ড মহোদয় আমাকে তদন্তের দায়িত্ব দিয়েছিলেন। 

আমি বিষয়টি সরেজমিনে তদন্ত করে যা পেয়েছি সেটিই প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছি। আমার প্রতিবেদনে কোনো ভুল নেই।’তেঁতুলিয়া সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাসুদুল হকের বক্তব্য জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে। 

আমি এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করবো না।পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাসুদুল হকের বিরুদ্ধে ভুল ও মনগড়া প্রতিবেদন দেয়ার অভিযোগ করেছেন আব্দুল মজিদ নামের এক ব্যবসায়ী। 

সোমবার দুপুরে শালবাহান ইউনিয়নের মাঝিপাড়া এলাকায় সংবাদ সম্মেলন করে এই অভিযোগ করেন তিনি।সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, সম্প্রতি (১ জুলাই) শালবাহান ইউনিয়নের মাঝিপাড়া এলাকার কিছু মানুষ ওই এলাকার ব্যবসায়ী আব্দুল মজিদের বিরুদ্ধে ভূমি মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন দপ্তরে জমি দখলসহ নানা বিষয়ে লিখিত অভিযোগ করেন।

অভিযোগের আলোকে জেলা প্রশাসক বিষয়টি তদন্ত করার জন্য তেঁতুলিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেন।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তদন্তের দায়িত্ব দেন তেঁতুলিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাসুদুল হককে। এসিল্যান্ড আবার তদন্তের দায়িত্ব দেন শালবাহান ইউনিয়ন ভূমি অফিসের ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তাকে।

সেই আলোকে গত ২৮ জুলাই শালবাহান ইউনিয়ন ভূমি অফিসের ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা ইদ্রিস আলী তেঁতুলিয়া এসিল্যান্ড বরাবরে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন।পরে এসিল্যান্ড মাসুদুল হক গত ৩০ জুলাই জেলা প্রশাসক বরাবরে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন। 

কিন্তু এই দুজনের প্রতিবেদনে দুই রকম তথ্য উঠে। ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা তার প্রতিবেদনে কোনো অভিযোগের প্রমাণ পাননি এবং আব্দুল মজিদ কারও জমি দখল করেননি বলে উল্লেখ করেন।

অপরদিকে এসিল্যান্ড তার প্রতিবেদনে আব্দুল মজিদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ তুলে ধরে তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করেন। কিন্তু একই অভিযোগের ভিত্তিতে এই দুটি তদন্ত প্রতিবেদনে দুই রকম তথ্য থাকায় বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে। দুটি তদন্ত প্রতিবেদন পরস্পর সাংঘর্ষিক।

সংবাদ সম্মেলনে মজিদ বলেন, আমার সঙ্গে কোনো কথা না বলেই এসিল্যান্ড তাদের অভিযোগের ভিত্তিতে আমাকে দোষী করে ৩০ জুলাই জেলা প্রশাসক বরাবরে প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন। তিনি আমার কাছে গত ৯ আগস্ট লিখিতভাবে জবাব চাইলে আমি ওই দিনই লিখিতভাবে জবাব দেই। কিন্তু তিনি তার আগেই প্রতিবেদন জমা দিয়ে দিয়েছেন। 

তার প্রতিবেদনে কেবল অভিযোগকারীদের বক্তব্যই হুবহু তুলে ধরেছেন। কিন্তু কোনো অভিযোগের প্রমাণ করতে পারেননি। এমনকি কোনো অভিযোগের বিষয়ে আমি কি জবাব দিয়েছি তা উল্লেখ করেননি। আমার বিরুদ্ধে এত বড় অভিযোগ তোলা হলো অথচ আমার সঙ্গে কোন কথা না বলেই তিনি প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন।

যেসব জমি নিয়ে অভিযোগ করেছেন ওই জমি নিয়ে আদালতে বাঁটোয়ারা মামলা চলছে। এমনকি সেসব জমির খাজনা খারিজ, দাখিলা, ডিসিআর তো সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সরবরাহ করেছে। তাহলে তারা কীভাবে এসব দিয়েছে।এ ছাড়া খাস জমি দখলের যে অভিযোগ করেছে সেই জমি আমি সরকারের কাছে লিজ নিয়েছিলাম। মসজিদের ও ক্লিনিকের জমি দখলের বিষয়টি ভিত্তিহীন। 

আমার সঙ্গে কয়েকজনের জমি নিয়ে বিরোধ রয়েছে তারাই এসব অভিযোগ করে ফায়দা নিতে চাচ্ছে। এসিল্যান্ড আমার বিরুদ্ধে এভাবে প্রতিবেদন দেয়ায় আমার সম্মানহানি হয়েছে। তাই আমি জেলা প্রশাসকের কাছে ওই প্রতিবেদনের বিষয়ে নারাজি আবেদন দিয়েছি। 

সেই সঙ্গে বিষয়টি তদন্ত করে প্রকৃত সত্য বের করারও দাবি জানান তিনি।সংবাদ সম্মেলনে স্থানীয় ইউপি সদস্য ফজলুল হক, স্থানীয় অধিবাসী শাহ আলম বাবুল, হেলাল উদ্দিন, খোকা মিয়া ও মনসুর আলী উপস্থিত ছিলেন। শালবাহান ইউনিয়ন সহকারী ভূমি কর্মকর্তা ইদ্রিস আলী বলেন, 

‘এসিল্যান্ড মহোদয় আমাকে তদন্তের দায়িত্ব দিয়েছিলেন। আমি বিষয়টি সরেজমিনে তদন্ত করে যা পেয়েছি সেটিই প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছি। আমার প্রতিবেদনে কোনো ভুল নেই।’তেঁতুলিয়া সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাসুদুল হকের বক্তব্য জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে। 

আমি এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করবো না।পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাসুদুল হকের বিরুদ্ধে ভুল ও মনগড়া প্রতিবেদন দেয়ার অভিযোগ করেছেন আব্দুল মজিদ নামের এক ব্যবসায়ী। সোমবার দুপুরে শালবাহান ইউনিয়নের মাঝিপাড়া এলাকায় সংবাদ সম্মেলন করে এই অভিযোগ করেন তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, সম্প্রতি (১ জুলাই) শালবাহান ইউনিয়নের মাঝিপাড়া এলাকার কিছু মানুষ ওই এলাকার ব্যবসায়ী আব্দুল মজিদের বিরুদ্ধে ভূমি মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন দপ্তরে জমি দখলসহ নানা বিষয়ে লিখিত অভিযোগ করেন।অভিযোগের আলোকে জেলা প্রশাসক বিষয়টি তদন্ত করার জন্য তেঁতুলিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেন। 

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তদন্তের দায়িত্ব দেন তেঁতুলিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাসুদুল হককে। এসিল্যান্ড আবার তদন্তের দায়িত্ব দেন শালবাহান ইউনিয়ন ভূমি অফিসের ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তাকে।

সেই আলোকে গত ২৮ জুলাই শালবাহান ইউনিয়ন ভূমি অফিসের ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা ইদ্রিস আলী তেঁতুলিয়া এসিল্যান্ড বরাবরে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন।পরে এসিল্যান্ড মাসুদুল হক গত ৩০ জুলাই জেলা প্রশাসক বরাবরে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন। কিন্তু এই দুজনের প্রতিবেদনে দুই রকম তথ্য উঠে। 

ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা তার প্রতিবেদনে কোনো অভিযোগের প্রমাণ পাননি এবং আব্দুল মজিদ কারও জমি দখল করেননি বলে উল্লেখ করেন। অপরদিকে এসিল্যান্ড তার প্রতিবেদনে আব্দুল মজিদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ তুলে ধরে তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করেন। কিন্তু একই অভিযোগের ভিত্তিতে এই দুটি তদন্ত প্রতিবেদনে দুই রকম তথ্য থাকায় বিভ্রান্তি তৈরি হয়েছে। 

দুটি তদন্ত প্রতিবেদন পরস্পর সাংঘর্ষিক।সংবাদ সম্মেলনে মজিদ বলেন, আমার সঙ্গে কোনো কথা না বলেই এসিল্যান্ড তাদের অভিযোগের ভিত্তিতে আমাকে দোষী করে ৩০ জুলাই জেলা প্রশাসক বরাবরে প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন। তিনি আমার কাছে গত ৯ আগস্ট লিখিতভাবে জবাব চাইলে আমি ওই দিনই লিখিতভাবে জবাব দেই। কিন্তু তিনি তার আগেই প্রতিবেদন জমা দিয়ে দিয়েছেন। 

তার প্রতিবেদনে কেবল অভিযোগকারীদের বক্তব্যই হুবহু তুলে ধরেছেন। কিন্তু কোনো অভিযোগের প্রমাণ করতে পারেননি। এমনকি কোনো অভিযোগের বিষয়ে আমি কি জবাব দিয়েছি তা উল্লেখ করেননি। আমার বিরুদ্ধে এত বড় অভিযোগ তোলা হলো অথচ আমার সঙ্গে কোন কথা না বলেই তিনি প্রতিবেদন জমা দিয়েছেন। 

যেসব জমি নিয়ে অভিযোগ করেছেন ওই জমি নিয়ে আদালতে বাঁটোয়ারা মামলা চলছে। এমনকি সেসব জমির খাজনা খারিজ, দাখিলা, ডিসিআর তো সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সরবরাহ করেছে। তাহলে তারা কীভাবে এসব দিয়েছে।এ ছাড়া খাস জমি দখলের যে অভিযোগ করেছে সেই জমি আমি সরকারের কাছে লিজ নিয়েছিলাম। মসজিদের ও ক্লিনিকের জমি দখলের বিষয়টি ভিত্তিহীন। আমার সঙ্গে কয়েকজনের জমি নিয়ে বিরোধ রয়েছে তারাই এসব অভিযোগ করে ফায়দা নিতে চাচ্ছে। 

এসিল্যান্ড আমার বিরুদ্ধে এভাবে প্রতিবেদন দেয়ায় আমার সম্মানহানি হয়েছে। তাই আমি জেলা প্রশাসকের কাছে ওই প্রতিবেদনের বিষয়ে নারাজি আবেদন দিয়েছি। সেই সঙ্গে বিষয়টি তদন্ত করে প্রকৃত সত্য বের করারও দাবি জানান তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে স্থানীয় ইউপি সদস্য ফজলুল হক, স্থানীয় অধিবাসী শাহ আলম বাবুল, হেলাল উদ্দিন, খোকা মিয়া ও মনসুর আলী উপস্থিত ছিলেন। শালবাহান ইউনিয়ন সহকারী ভূমি কর্মকর্তা ইদ্রিস আলী বলেন, ‘এসিল্যান্ড মহোদয় আমাকে তদন্তের দায়িত্ব দিয়েছিলেন। 

আমি বিষয়টি সরেজমিনে তদন্ত করে যা পেয়েছি সেটিই প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছি। আমার প্রতিবেদনে কোনো ভুল নেই।’তেঁতুলিয়া সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাসুদুল হকের বক্তব্য জানতে চাইলে তিনি বলেন, বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে। আমি এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করবো না।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ