সরেজমিনে গিয়ে জানা যায় বিগত ৩ই মার্চ স্থানীয় কক্সবাজার সদরস্থ ইসলামাবাদ ইউনিয়নের আউলিয়াবাদ এলাকায় সৈয়দ আলম দীর্ঘ ৩০ বছর ধরে বনবিভাগের জায়গায় বসত করে আসছে। পেশায় সে একজন ক্ষুদ্র গাড়ি চালক। কোনোরকমভাবে অতি কষ্ঠ করে জীবন-যাপন করে আসছে।এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে একটি ছোট বসতঘর নির্মাণ করতে গেলেই ঘটে বিপত্তি। স্থানীয় তার প্রতিপক্ষ তৈয়ব জালাল, নুরুল আলম,নাইমুল ইসলাম,ইয়াহিয়া,ইদ্রিসরা এমন সুযোগ কাজে লাগিয়ে বিটকর্মকর্তা গিয়াস কে ব্যবহার করে সৈয়দ আলমের বসতঘরটি ভেঙ্গে দেয়ার গুরুতর অভিযোগ উঠেছে।
অতচ ওই এলাকায় বন বিভাগের জমিতে আরো অনেক বসত ঘরবাড়ি থাকলেও সে গুলো উচ্ছেদ না করে একতরফাভাবে শুধু মাত্র ছৈয়দ আলমের বসত ঘরটি উচ্ছেদ করা হয়। দীর্ঘদিন ধরে প্রতিপক্ষের লোকজন নানা ধরনের ষড়যন্ত্র করে আসছে সৈয়দ আলমের বিরুদ্ধে। অপরদিকে স্থানীয় হেডম্যান ইদ্রিস বিটকর্মকর্তা গিয়াস উদ্দিনের নাম ভাঙ্গিয়ে পঞ্চাশ হাজার টাকা উৎকোচ গ্রহণ করে বলে দাবি করো সৈয়দ আলম। এদিকে নিরীহ সৈয়দ আলমের পরিবার চরম অসহায়ত্ব ও সঙ্কার মধ্যে রয়েছে। ভূমিহীন এই পরিবারটি একটু আশ্রয়ের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দ্বারে দ্বারে ঘুরছে বলে খবর পাওয়া গেছে। এই বিষয়ে বিটকর্মকর্তা গিয়াস উদ্দিনের কাছে হানতে চাওয়া হলে তিনি জানান বনবিভাগের জায়গায় বসতঘর নির্মাণ করেছে এতে আমি উচ্ছেদ অভিযান করে তার ঘর ভেঙ্গে দিয়েছি। জানাগেছে ছৈয়দ আলমের প্রতিপক্ষের লোকজন পুরাতন মিয়ানমার নাগরিক। সম্প্রতি বেশ কয়েক জনের পার্সপোট বাতিল করেছে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন।
0 মন্তব্যসমূহ