কক্সবাজার-সেন্টমাটিন নৌ রুট নিয়ে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ

 কক্সবাজার-সেন্টমাটিন নৌ রুট নিয়ে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ

গত কয়েকটদিন ধরে কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিন জাহাজ চলাচল নিয়ে কক্সবাজারে সচেতন নাগরিকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) মোরশেদ হোসাইন তানিম তার ফেসবুক আইডিতে পর পর দুইটি সচেতন মূলক পোস্ট করেন। এই নিয়ে কক্সবাজার বিভিন্ন সচেতন নাগরিকের চিন্তা ধারণা।  সময়ের সাহসী ছাত্রনেতা কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) মোরশেদ হোসাইন তানিম। যিনি সবসময় মাদক সহ সমাজের অনিয়ম দুর্নিতির বিরুদ্ধে সুচ্ছার থাকেন। তার টাইম লাইনে দেওয়া স্ট্যাটাসটি হুবহু তুলে ধরা হল।
কর্ণফুলী এক্সপ্রেস জাহাজ ও মোরশেদ হোসাইন তানিম।
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
গত কয়েকটদিন ধরে কক্সবাজার থেকে সেন্টমার্টিন জাহাজ চলাচল নিয়ে কক্সবাজারে সচেতন নাগরিকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) মোরশেদ হোসাইন তানিম তার ফেসবুক আইডিতে পর পর দুইটি সচেতন মূলক পোস্ট করেন। এই নিয়ে কক্সবাজার বিভিন্ন সচেতন নাগরিকের চিন্তা ধারণা।  সময়ের সাহসী ছাত্রনেতা কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) মোরশেদ হোসাইন তানিম। যিনি সবসময় মাদক সহ সমাজের অনিয়ম দুর্নিতির বিরুদ্ধে সুচ্ছার থাকেন। তার টাইম লাইনে দেওয়া স্ট্যাটাসটি হুবহু তুলে ধরা হল। 

''টেকনাফ বা সেন্টমার্টিন যাতায়াতে স্হানীয় ও সকল পর্যটকদের বাই রোডে বিজিবি, পুলিশ সহ প্রশাসনের বেশ কিছু গোয়েন্দা সংস্থা কর্তৃক যৌথভাবে অবৈধ মাদক চোরাচালান, ইয়াবা, আগ্নেঅস্ত্র,মাদক মামলার গডফাদার আসামীদের ধরতে বিভিন্ন পয়েন্টে চেকপোস্টে তল্লাশি করা হয়। কিন্তু বর্তমানে সদ্য ককসবাজার শহরে নুনিয়া ছড়ার বাকখালীর নদীর তীরবর্তী বিডব্লিউটিএর জেটি ঘাট থেকে চালু হওয়া এমভি কর্ণফুলী জাহাজ প্রভাবশালী হওয়ায় তারা প্রশাসনের সম্পূর্ণ তল্লাশি বিহীন ভাবে টেকনাফ সেন্টমার্টিন থেকে সরাসরি কক্সবাজার শহর নুনিয়া ছড়ায় প্রবেশ করে।
যার মাধ্যমে ইয়াবার বড় চালান সহ মাদক কারবারীরা অবাধ ভাবে সারাদেশে চলাচল করার নতুন করে সুযোগ পেল।
বিষয়টি প্রশাসনের উর্ধতন কর্মকর্তা সহ স্হানীয় সাংবাদিক ভাইদের নজরে কেন অাসছে না অামি বোধগম্য নই।
সবাই কেন নিরব?? প্রতিবাদ ও ক্ষোভ সব কি আমার একার??
কক্সবাজার বা এই প্রাণের মা- মাটির শহর শুধুই কি আমার??
প্রভাবশালী যতোই শক্তিধর হউক না কেন সত্যের পক্ষে আমার কলম চলবেই....
এবং তিরি আরেকটি স্ট্যাটাসট
শুনেছি কক্সবাজার টু সেন্টমার্টিন চলাচলের জাহাজ (এম ভি কর্ণফুলী এক্সপ্রেস) নাভিকের অবহেলার কারণে যাত্রার শুরুতেই সেন্টমার্টিন জেটির সাথে ধাক্কা লাগে।এক পর্যায়ে বর্তমানে সেন্টমার্টিনের জেটি বিধ্বস্ত অবস্থা।
অবিলম্বে সংস্কার করে দিতে কক্সবাজার জেলা পরিষদের পক্ষ থেকে ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম দেয়া হয়েছে।
কথা কি ঠিক না বেঠিক????
এছাড়াও জাহাজটি সেন্টমার্টিন থেকে কক্সবাজার ফিরতে রাত ১২ টার কাছাকাছি পার হয় যা নিয়ে পর্যটক ও স্হানীয়রা উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।সময় লাগছে যেতে পাঁচ থেকে ছয় ঘন্টা অার অাসতে একই সময় টোটাল ১০/১২ ঘন্টা জাহাজে সময় অতিবাহিত করছে অাগত পর্যটকরা।পর্যটকরা মনে করছেন এতো রাতে মাঝপথে বড় ধরনের যদি কোন অসুবিধা হলে কি হবে তা নিয়ে সংশয় যেন কাটছেই না।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ