এম আলমঃ
চলতি বছর আবাহাওয়া ভাল থাকায় কক্সবাজারের ঝিলংজা, লিংকরোড, হাজিপাড়া, বাংলাবাজার ও চান্দেরপাড়া সহ উখিয়া টেকনাফে এবার সুপারীর বাম্পার ফলন হয়েছে। পাশ্ববর্তী দেশ ভারত থেকে সুপারী বাংলাদেশে আমদানীর ফলে দেশীয় উৎপাদিত সুপারী বাজারে দরপতন ঘটেছে। স্থানীয় সুপারী ব্যবসায়ীরা সংবাদ কর্মীদের কাছে এসব তথ্য জানান। প্রবাদ আছে মহেশখালীর পান এবং কক্সবাজার সহ উখিয়া টেকনাফের সুপারী দেশব্যাপী জনপ্রিয়তা ও চাহিদা রয়েছে। টেকনাফ উপজেলার ৬ ইউনিয়নের মধ্যে বেশী সুপারী উৎপাদিত হয় সাবরাং, টেকনাফ সদর, বাহারছড়া ও হ্নীলা ইউনিয়নে এবং উখিয়া উপজেলার ঝালিয়াপালং, হলুদিয়া পালং, রাজাপালং, রত্নাপালং ইউনিয়নে। পর্যটন মৌসুমে টেকনাফের সুস্বাদু সুপারী ও শুটকী ক্রয়ের উদ্দেশ্যে প্রায় পর্যটক টেকনাফ ভ্রমনে চলে আসে এবং অনেকের হাতে এ ২টি পণ্য ক্রয় করতে দেখা যায়।
একাধিক সূত্র এবং উখিয়া উপজেলা ও টেকনাফ পৌর শহরে সুপারীর বাজার পরিদর্শন করে জানা যায়, চলতি বছর আবহাওয়া ও মৌসুম ভাল থাকায় গেল বছরের ন্যায় উখিয়া টেকনাফে এবার ও সুপারী উৎপাদনে বাম্পার ফলন ঘটেছে। বর্তমান বাজারে প্রতিপন সুপারী বিক্রি হচ্ছে ১ শত টাকা এবং গত বছর বিক্রি হয়েছিল ৩ শত টাকার উপরে। সুপারী ব্যবসায়ী নুরুল আলম, রশিদ আহমদ, জাহাঙ্গীর, জোনার আলী সওদাগর, আইউব আলী ও লোকমান একযোগে এ প্রতিবেদককে জানান ভারত থেকে সুপারী বৈধ ও অবৈধ পথে এদেশে আসার কারণে সুপারীর বাজার দরপতন ঘটেছে। সুপারী উৎপাদনকারী ও ব্যবসায়ীরা এ কারণে লোকসান এবং উৎপাদনে উৎসাহ হারাচ্ছে।
টেকনাফ সাবরাং ইউনিয়নের পেশাদার সুপারী বাগানমালিক নুরু মোহাম্মদ বলেন, গেল বছর আবহাওয়া ভাল থাকায় এবার আমার বাগানে সুপারীর বাম্পার ফলন হয়। এই বাম্পার ফলনে তিনি প্রতিবছরের ন্যয় ১০ থেকে ১২ লাখ টাকার সুপারী বিক্রি করতে পারবে বলে আশা করেন।
টেকনাফ সদর ইউনিয়নের ডেইল পাড়া নিবাসী পেশাদার সুপারী ব্যবসায়ী নুরুল আলম বলেন, আমরা প্রতিবছরে সুপারী মৌসুমে বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চল রংপুর, বগুড়া, কুড়িগ্রাম, পাঞ্চগড়, ঢাকা, পাগলারবিল, জলঢাকাসহ প্রায় জেলায় টেকনাফ থেকে সুপারি সরবরাহ ও বাজারজাত করে আসছি। কিন্তু ভাগ্যের নির্নয় পরিহাস চলতি বছর ভারত থেকে সুপারী আমদানির প্রেক্ষিতে এর মূল্য দরপতন ঘটার কারণে উত্তরাঞ্চলে অতীত বছরের ন্যায় এর চাহিদা হ্নাস পাওয়ায় ব্যবসায়ীদের মাথায় এখন হাত।
টেকনাফ উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ দপ্তরে দায়িত্বে নিয়োজিত মোঃ জাহাঙ্গীর বলেন, সুপারী ও পান উৎপাদনে কৃষকদের প্রশিক্ষণ, পরামশ ও নিয়মিত তদারকীর প্রেক্ষিতে কৃষকেরা এর সুফল পাচ্ছে।
একাধিক সূত্র এবং উখিয়া উপজেলা ও টেকনাফ পৌর শহরে সুপারীর বাজার পরিদর্শন করে জানা যায়, চলতি বছর আবহাওয়া ও মৌসুম ভাল থাকায় গেল বছরের ন্যায় উখিয়া টেকনাফে এবার ও সুপারী উৎপাদনে বাম্পার ফলন ঘটেছে। বর্তমান বাজারে প্রতিপন সুপারী বিক্রি হচ্ছে ১ শত টাকা এবং গত বছর বিক্রি হয়েছিল ৩ শত টাকার উপরে। সুপারী ব্যবসায়ী নুরুল আলম, রশিদ আহমদ, জাহাঙ্গীর, জোনার আলী সওদাগর, আইউব আলী ও লোকমান একযোগে এ প্রতিবেদককে জানান ভারত থেকে সুপারী বৈধ ও অবৈধ পথে এদেশে আসার কারণে সুপারীর বাজার দরপতন ঘটেছে। সুপারী উৎপাদনকারী ও ব্যবসায়ীরা এ কারণে লোকসান এবং উৎপাদনে উৎসাহ হারাচ্ছে।
টেকনাফ সাবরাং ইউনিয়নের পেশাদার সুপারী বাগানমালিক নুরু মোহাম্মদ বলেন, গেল বছর আবহাওয়া ভাল থাকায় এবার আমার বাগানে সুপারীর বাম্পার ফলন হয়। এই বাম্পার ফলনে তিনি প্রতিবছরের ন্যয় ১০ থেকে ১২ লাখ টাকার সুপারী বিক্রি করতে পারবে বলে আশা করেন।
টেকনাফ সদর ইউনিয়নের ডেইল পাড়া নিবাসী পেশাদার সুপারী ব্যবসায়ী নুরুল আলম বলেন, আমরা প্রতিবছরে সুপারী মৌসুমে বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চল রংপুর, বগুড়া, কুড়িগ্রাম, পাঞ্চগড়, ঢাকা, পাগলারবিল, জলঢাকাসহ প্রায় জেলায় টেকনাফ থেকে সুপারি সরবরাহ ও বাজারজাত করে আসছি। কিন্তু ভাগ্যের নির্নয় পরিহাস চলতি বছর ভারত থেকে সুপারী আমদানির প্রেক্ষিতে এর মূল্য দরপতন ঘটার কারণে উত্তরাঞ্চলে অতীত বছরের ন্যায় এর চাহিদা হ্নাস পাওয়ায় ব্যবসায়ীদের মাথায় এখন হাত।
টেকনাফ উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ দপ্তরে দায়িত্বে নিয়োজিত মোঃ জাহাঙ্গীর বলেন, সুপারী ও পান উৎপাদনে কৃষকদের প্রশিক্ষণ, পরামশ ও নিয়মিত তদারকীর প্রেক্ষিতে কৃষকেরা এর সুফল পাচ্ছে।
0 মন্তব্যসমূহ