প্রতিবেদনে উল্লেখ করা ৫ লাখ টাকার বিষয়টি কিংবা সমঝোতা করে গাড়ি ছেড়ে দেওয়ার বিষয়টি সম্পূর্ণ প্রতিবেদকের সাথে ভুল বোঝাবুঝি। একটি মহল প্রতিবেদককে বিভ্রান্ত করে মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য দিয়ে সংবাদটি প্রকাশে সহযোগিতা করেছে।
আসলে আটককৃত গাড়িটি চান্দগাঁও থানা পুলিশের টহল টিম সন্দেহবশত সিগন্যাল দিলে সেটি অমান্য করার কারণেই আটক করা হয়েছিল। পরবর্তীতে গাড়ির সকল কাগজপত্র সঠিক থাকায় সেটি ছেড়ে দেওয়া হয়।
অফিসার ইনচার্জ মো. আফতাব উদ্দিন দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই চান্দগাঁও থানা এলাকায় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির দৃশ্যমান উন্নতি হয়েছে। মাদক, সন্ত্রাস ও অবৈধ কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালিত হচ্ছে, যা সাধারণ মানুষ ইতোমধ্যে প্রত্যক্ষ করেছেন। অথচ উক্ত প্রতিবেদনে পুলিশ বাহিনীর প্রতি জনআস্থাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে একতরফাভাবে থানাটিকে 'টাকার মেশিন' হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে।
এহেন প্রতিবেদনের ফলে ওসি আফতাব এবং চান্দগাঁও থানা কর্তৃপক্ষের প্রতি সাধারণ মানুষের অনাস্থা তৈরি হচ্ছে, যা পুলিশ ও জনগণের মধ্যে অপ্রয়োজনীয় বৈরিতা সৃষ্টি করেছে।
সাংবাদিকতা একটি দায়িত্বশীল পেশা, যেখানে সত্য যাচাই ও নিরপেক্ষতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই আমরা অনতিবিলম্বে উক্ত সংবাদ প্রতিবেদনটি প্রত্যাহার, সংশোধন এবং ক্ষমা প্রার্থনার দাবি জানাচ্ছি।
প্রতিবাদকারীর নাম:
চান্দগাঁও থানা কর্তৃপক্ষ
ট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি)
0 মন্তব্যসমূহ