নিজস্ব প্রতিবেদক: ট্টগ্রামে কতোয়ালিতে যৌতুকের জন্য এক গৃহধূকে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে স্বামী দেবর এবং শ্বাশুড়ির বিরুদ্ধে।
এই ঘটনায় যৌতুকের জন্য গৃহবধূকে অমানবিক নির্যাতন করার খবর পাওয়া যায় , জানা যায় মামলা হওয়ার পরেও আসামীরা ধরা ছোঁয়ার বাইরে।
এই বষয়ে গত ১৫ এপ্রিল কোতোয়ালি থানায় স্বামী ইদ্রিস আল ফায়েদ(২৭) শাশুড়ি ফরিদা আনিস(৪৮)ও দেবর আতিক আহমেদ এর বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন আইন, ২০০০(সংশোধিত ২০২০)এর ১১(খ)/৩০ ধারায় মামলা দায়ের করা হয় । এজাহার সূত্রে জানা যায় গত ২৮মে ২০২৩ইং তারিখে কোতোয়ালি থানার অন্তর্গত কোরবানীগঞ্জের বালুয়ারদিঘির পশ্চিম পাড়, আনিস টাওয়ার মরহুম নুর মোহাম্মদ সওদাগরের সন্তান আনজুমান ট্রাস্টের ভাইস প্রেসিডেন্ট মহসিন সাহেবের ভাতিজা মোহাম্মদ ইদ্রিস আল ফায়েদ(২৭) পিতা; মরহুম আনিস আহমেদ মাথা; ফরিদা আনিসের পুএের সাথে ইসলামিক শরীয়াহ মোতাবেক সামাজিকভাবে বিয়ে হয়।
এই বষয়ে গত ১৫ এপ্রিল কোতোয়ালি থানায় স্বামী ইদ্রিস আল ফায়েদ(২৭) শাশুড়ি ফরিদা আনিস(৪৮)ও দেবর আতিক আহমেদ এর বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন আইন, ২০০০(সংশোধিত ২০২০)এর ১১(খ)/৩০ ধারায় মামলা দায়ের করা হয় । এজাহার সূত্রে জানা যায় গত ২৮মে ২০২৩ইং তারিখে কোতোয়ালি থানার অন্তর্গত কোরবানীগঞ্জের বালুয়ারদিঘির পশ্চিম পাড়, আনিস টাওয়ার মরহুম নুর মোহাম্মদ সওদাগরের সন্তান আনজুমান ট্রাস্টের ভাইস প্রেসিডেন্ট মহসিন সাহেবের ভাতিজা মোহাম্মদ ইদ্রিস আল ফায়েদ(২৭) পিতা; মরহুম আনিস আহমেদ মাথা; ফরিদা আনিসের পুএের সাথে ইসলামিক শরীয়াহ মোতাবেক সামাজিকভাবে বিয়ে হয়।
কিছুদিন সুখের থাকলেও যৌতুকের জন্য ফারজানা সুলতানা কে নানাভাবে মানসিক ও শারীরিক নির্যাতন শুরু করেন শাশুড়ী ফরিদা আনিস, স্বামী ফায়েদ ও দেবর আতিক বিয়ের সময় ৫ লক্ষ টাকা যৌতুক নেয়ার পরেও আরো যৌতুকের ২০ লক্ষ টাকা দিতে অপারগতা দেখানোয় ভিকটিম ফারজানা সুলতানা'কে, শাশুড়ি ফরিদা আনিস ও দেবর আতিক আহমেদের সহযোগিতায় স্বামী ফায়েদ শারীরিক নির্যাতন চালায় । এক সময় লোহার রড দিয়ে এলোপাথাড়ি মারধর করে মারাত্মক জখম ও রক্তাক্ত করা হয় বলেও এজাহারে উল্লেখ করা হয়। নির্যাতনের সময় ফারজানা সুলতানার ডাক চিৎকারে প্রতিবেশী এগিয়ে আসলে তাদের সহযোগিতায় মোবাইল ফোনের মাধ্যমে খবর পেয়ে ভিকটিমের বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা কামাল আহমেদ ও ভাই ওমর ফারুক ও চাচাত ভাই জয়নাল আবেদীন ঘটনাস্থলে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকা ফারজানা সুলতানাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল ভর্তি করায় ।
ভিকটিম এর বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা কামাল আহম্মদ জানান সামাজিক বিষয় বিবেচনা করে নির্যাতন করার পরেও আমি অনেক চেষ্টা করেছি একটি আপোষ মীমাংসা করে মেয়ের সংসার ঠিক রাখার জন্য, তারা ২০ লক্ষ টাকা দাবি ছাড়ছেই না নিরুপায় হয়ে আইনের কাছে আশ্রয় নিয়েছি। কিন্তু জানিনা কোন অদৃশ্য শক্তিতে আসামীরা এখনো ধরা ছোঁয়ার বাইরে ঘুরছে এবং আমাদের বিভিন্ন মারফতে হুমকি দমকি দিয়ে যাচ্ছে।
তদন্তের দায়িত্বরত কোতোয়ালি থানার সাব ইন্সপেক্টর সজীব কুমার আশ্চার্য্য এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আসামীদের অবস্থান সনাক্ত করতে চেষ্টা করছি খুঁজে পেলেই তাদের গ্রপ্তার করার চেষ্টা করব।
0 মন্তব্যসমূহ