১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে কলাতলীতে জমি বিরোধের জের ধরে যেকোনো মুহূর্তে রক্তক্ষী সংর্ঘষের আশঙ্কা

 


নিজস্ব প্রতিবেদক

কক্সবাজার কলাতলী দু'পক্ষের জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে যেকোনো মুহূর্তে রক্তক্ষী সংর্ঘষের আশঙ্কা প্রকাশ করছেন তফশীলভুক্ত নালিশী জমির মালিক শফিকুর রহমান গং নামে একটি পক্ষ। ওই নালিশী জমিতে লোহাগাড়া সমিতির নামে  মার্কেট ও স্থাপনা নির্মাণ চলমান থাকায় এমন আশঙ্কা করছেন তারা। 

জানাযায়, মৃত ঠান্ডা মিয়া গং এর লোকজন আদালতের মামলা ও নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে  জমির আরেক ওয়ারিশ শফিকুর রহমান গংকে ঠকিয়ে কলাতলী জামে মসজিদের পশ্চিম পাশ ও বাতিল প্লট আবু ইউসুফ আব্দুল্লাহের জমির পশ্চিম পাশে কক্সবাজার ঝিলংজা মৌজার বিএস ১৭৫১,১৭৫২, এবং ৩১৭ নং খতিয়ানের আন্দরে 

বিশাল এলাকা জুড়ে মার্কেট নির্মাণ ও স্থাপনা করে যাচ্ছে বলে অভিযোগ তুলছেন শফিকুর রহমান গং।

অবৈধভাবে মার্কেট নির্মাণ ও স্থাপনা বন্ধে শফিকুর রহমান গং অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কক্সবাজার ফৌজদারী কার্যবিধি ১৪৪ ধারা একটি মামলা দায়ের করেন, যার মামলা নং১৭৮৩/২০২২ আব্দুল করিম বনাম এনামুল হক গং। 

কক্সবাজার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নথি পর্যালোচনা করে সার্বিক বিবেচনায় এসিলেন্ড কক্সবাজার সদর জায়গার বিষয় সরেজমিন তদন্ত পূর্বক মতামত সহ রিপোর্ট প্রদানের জন্য নির্দেশ প্রদান করেন। 

এছাড়া অফিসার ইনচার্জ কক্সবাজার সদর মডেল থানা বিরোধী জমিতে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন। ঠান্ডা মিয়া গং এর ওয়ারিশ এনামুল হকের নেতৃত্বে ওই নালিশি বিরোধীয় জায়গায় জোরপূর্বক অনধিকার প্রবেশ করে মার্কেট ও  স্থাপনা তৈরি করে যাচ্ছে,  এনামুল হক আব্দুল গফুর, আব্দুস সবুর, হোসনে আরা রওশনারা, মোজাম্মেল হক ও জাফর সাদেক রাজু। 

একদিকে ইসিএ এলাকা অন্যদিকে অপরিকল্পিত নগরায়ন বন্ধে  কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্ট প্রশাসন সর্তক থাকলেও কারো কোন নিয়ম নিতির তোয়াক্কা না করে অবৈধ স্থাপনা ও মার্কেট নির্মাণ অব্যাহত রেখেছেন তারা। 

 উপরোক্ত জমিতে  মাস্টার প্ল্যান অনুযায়ী একটি সড়কে ম্যাপ রয়েছে ওই ম্যাপের উপর তারা ইতিমধ্যে ওই জমিতে একটি মার্কেট নির্মাণ করছে। সকল অর্থ যুগিয়েছে লোহাগাড়া সমিতি নামে একটি সমিতি। 

 খোঁজ নিয়ে জানা গেছে এখানে বেশ কিছু সরকারের এক নম্বর খাস খতিয়ানের জমিও তারা দখল করেছে।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ