জালাল
উদ্দিন,গুরুদাসপুর
(নাটোর)
নাটোরের
গুরুদাসপুর উপজেলার
বিত্তবানরা অধিকাংশই
করোনার কঠিন
সময়ে অসহায়
দরিদ্র কর্মহীন
মানুষদের পাশে
এগিয়ে আসছেনা।
উপজেলা প্রশাসন,
থানা পুলিশ,
দলীয় রাজনৈতিক
দলসহ বিভিন্ন
সামাজিক ও
সাংস্কৃতিক সংগঠন
করোনা ভাইরাস
প্রতিরোধে ব্যাপক
প্রচার প্রচারনা
চালাচ্ছেন। অনেক
সময়ে ব্যক্তি
প্রতিষ্ঠান আর্থিক
ভাবে সহযোগিতা
করছেন এই
মুহুর্তে কর্মহীন
ঘরে থাকা
শ্রমজীবী নি¤œআয়ের
মানুষদের। জানা
যায়, নাটোর
৪ আসনের
সংসদ সদস্য,
উপজেলা চেয়ারম্যান,
পৌর মেয়র,
ভাইস চেয়ারম্যান,
মহিলা ভাইস
চেয়ারম্যান, বিভিন্ন
ইউনিয়নের চেয়ারম্যান
বৃন্দ, বিভিন্ন
সংগঠন প্রায়
প্রতিদিন দিনমজুরের
বাড়িতে চাল,
ডাল, তেল,
সাবান, আলুসহ
নিত্য প্রয়োজনীয়
খাদ্য সামগ্রী
ও জিনিসপত্র
বিতরন করে
চলেছেন।
ব্যক্তি
উদ্যোগে এমপি
পুত্র আসিফ
আব্দুলা বিন
কুদ্দুস শোভন
২ হাজার,
উপজেলা চেয়ারম্যান
আনোয়ার হোসেন
২ হাজার
অসহায় পরিবারের
মাঝে খাদ্য
সামগ্রী বিতরণ
করেছেন। এছাড়াও
সেচ্ছাসেবী সংগঠন
কল্লোল ফাউন্ডেশন,
মেয়র শাহনেওয়াজ
আলী মোল্লা,
নাজিরপুর ইউপি
চেয়ারম্যান শওকত
রানা লাবু
ছাড়াও বেশ
কিছু সংগঠন
ও ব্যক্তি
উদ্যোগে অনেকে
নিজস্ব অর্থায়নে
খাদ্যসামগ্রী বিতরন
করছেন। থানা
পুলিশ তাদের
বেতনের টাকা
দিয়ে দুইশত
চা দোকানীদের
সাহায্য সহযোগিতা
করছেন। প্রধানমন্ত্রীর
তহবিলের চালও
ত্রান ও
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা
মন্ত্রণালয় মাধ্যমে
উপজেলা প্রশাসন
বিতরন করা
হয়েছে। আরোও
অনেকেই নিরবে
অসহায় মানুষের
পাশে দাড়াচ্ছেন।
প্রচার বিমুখ
হওয়ায় তাদের
তথ্য অজানা
থেকে যাচ্ছে।
তবে
দুঃখজনক হলেও
সমাজের এক
শ্রেণীর লোক
একেবারেই চুপ
করে আছেন।
যারা বিভিন্ন
সময় সমাজসেবক
হিসেবে সমাজে
বড় বড়
কথা বলে
থাকেন। অথচ
দেশের এতোবড়
বিপদে ও
চরম প্রাকৃতিক
বিপর্যয়ে তাদের
কোন ভূমিকা
না দেখে
নানামুখি সমালোচনা
হচ্ছে। গুরুদাসপুরে
অনেক সমিতিসহ
নানা সংগঠনের
তৎপরতা এখনো
দেখা যাচ্ছেনা।
গুরুদাসপুর বার্তার
সম্পাদক প্রভাষক
সাজেদুর রহমান
বলেন, শিল্প
নগরী খ্যাত
চাঁচকৈড় বাজারে
অনেক বিত্তশালী
মানুষ আছে
তারা আজ
এই মানবিক
বিপর্যায়ের সময়
চুপটি মেরে
বসে থাকা
সত্যি দুঃখজনক।
তিনি মনে
করেন এই
মুহুতের্র সহযোগিতা
শুধু গরীবদের
নয়, সকলের
প্রাণ বাঁচাতে
সহযোগিতা করবে।
কারণ করোনা
ছড়িয়ে পড়লে
আপনি আমি
কেউ নিরাপদ
থাকবো না।
অসহায় গরীব
লোকটি সযোগিতা
পেলে ঘরেই
থাকবে। তাতে
আপনি আমি
সমাজ সবাই
নিরাপদ থাকবো।
0 মন্তব্যসমূহ