নাটোর
প্রতিনিধি,
নাটোরের
বাগাতিপাড়ায় বিয়ের
প্রলোভন দেখিয়ে
দশম শ্রেণীর
এক স্কুল
ছাত্রীকে ধর্ষনের
ঘটনা ঘটেছে।
স্কুল ছাত্রীর
দাবি সে
তিন মাসের
অন্তঃস্বত্তা। এঘটনায়
বুধবার সন্ধায়
ছাত্রীর মা
বাদি হয়ে
থানায় মামলা
দায়ের করলে
অভিযুক্ত যুবক
মাসুদ রানাকে
আটক করে
পুলিশ। মাসুদ
রনা উপজেলার
স্যানালপাড়া গ্রামের
ফজলু রহমানের
ছেলে। দায়েরকৃত
মামলা সূত্রে
জানা যায়,
স্কুলে যাওয়া
আশার পথে
ওই স্কুল
ছাত্রীকে প্রেমের
প্রস্তাব দিতো
মাসুদ রানা।
এক পর্যায়ে
ওই ছাত্রীকে
বিবাহ করবে
এমন আশা
দিয়ে বিভিন্ন
জায়গায় স্বামী
স্ত্রীর পরিচয়ে
শারীরিক সম্পর্ক
গড়ে তুলেন
মাসুদ রানা।
গত ১৫
সেপ্টেম্বর রোববার
ছাত্রীর বাড়িতে
কেউ না
থাকার সুযোগে
ছাত্রীর ইচ্ছার
বিরুদ্ধে জোর
পূর্বক ধর্ষণ
করে মাসুদ
রানা এবং
দশ দিনের
মধ্যে বিবাহ
করবে বলে
প্রতিশ্রুতী দিয়ে
বিষয়টি কাউকে
না জানানোর
জন্য বলে।
কিন্তু পরদিন
থেকে রানা
মোবাইলে যোগাযোগ
বিচ্ছিন্ন করলে
স্কুল ছাত্রী
তার মাকে
ঘটনা খুলে
বলে এবং
বর্তমানে সে
তিন মাসের
অন্তঃস্বত্তা বলে
জানায়। বিষয়টি
পারিবারিক ভাবে
সমাধানের চেষ্টা
করলে মাসুদ
রানা ওই
ছাত্রীকে বিয়ে
করতে অস্বীকার
করলে বুধবার
সন্ধায় মাসুদ
রানাকে আসামী
করে বাগাতিপাড়া
থানায় একটি
ধর্ষন মামলা
দায়ের করে
ছাত্রীর মা।
তার কিছুক্ষনের
মধ্যে মামলায়
অভিযুক্ত যুবক
মাসুদ রানাকে
আটক করে
পুরিশ। এব্যাপারে
বাগাতিপাড়া মডেল
থানার অফিসার
ইনচার্জ সিরাজুল
ইসলাম শেখ
পিপিএম বলেন,
ধর্ষনের শিকার
স্কুল ছাত্রীর
মায়ের অভিযোগ
মামলা হিসেবে
গ্রহন করে
অভিযুক্ত মাসুদ
রানাকে আটক
করা হয়েছে।
বৃহস্প্রতিবার সকালে
আটককৃতকে নাটোর
জেল হাজতে
প্রেরন করা
হয়েছে এবং
ওই ছাত্রীর
শারিরিক পরিক্ষা
এবং জবানবন্দি
গ্রহনের জন্য
আদালতে পাঠানো
হয়েছে।
0 মন্তব্যসমূহ