শফিকুল ইসলামঃ
পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে আশা পর্যটক ও স্থানীয়রা মহেশখালীর জেটি ঘাটে আসতেই লাঞ্চিত হচ্ছে ঘাটে তাঁদের আচরণে আগত অতিথিরা। বোট আসলেই অবস্থান নেন চিনতায় চক্রের কিছু সদস্যরা পর্যটকদের টার্গেট করে বসে থাকেন তাদের মূল্যবান জিনিসপত্র লক্ষ্য করে।
এমন চিত্র মহেশখালী ঘাটে দেখা যায় প্রতিনিয়ত
স্থায়ী সূত্রে জানা যায় সিকদার পাড়ার তাকসিন নামের একজন ঘাটে কিশোরগ্যাং নিয়ন্ত্রণ করে নিজেকে ঘাটের দায়িত্বশীল বলেও দাবী করে তাসকিন।
পুটিবিলার মিশুক গাড়ির ড্রাইভার ইয়ার মোহাম্মদ বলেন ঐ তাসকিনকে টাকা দিলে যাত্রী উঠানামা সহ নানান সুবিধা করা যায় ঘাটে ‚ টাকা না দিলে গালাগালি সহ অটোরিকশা টমটম ড্রাইভারদের গায়ে হাত তুলেন বলে জানান ইয়ার মোহাম্মদ।
ঘাটে প্রবেশের সাথে সাথে পর্যটকদের মাদক সরবরাহ করে দেওয়ার নাম করে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে কিশোরগ্যাং সদস্যরা‚তাদের বিরুদ্ধে নানান অভিযোগ তুলেন মহেশখালী পারাপার হওয়া পর্যটক ও স্থানীয়রা।
ঘাটে কর্মরত কক্সবাজারের একজন বলেন তাদের হাতে লাঞ্চিত হচ্ছে সাধারণ মানুষ‚টাকা নেওয়ার অভিযোগ ও আছেন তাদের বিরুদ্বে কিন্তু কিছু বলতে পারছেন না তারা কিছু বললে মহেশখালী লোকাল ছেলে বলে প্রভাব বিস্তার করে।
তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা না নিলে আরো বেপরোয়া হয়ে উঠবে বলে ধারণা করেন ঘাটের দায়িত্বে থাকা লোকজন।
0 মন্তব্যসমূহ