বন বিভাগ জানায়, ফাঁসিয়া খালী রেঞ্জের কাকারা, ফুলছড়ি রেঞ্জের মেদাকচ্ছপিয়া, মেহেরঘোনা রেঞ্জের মাছুয়াখালী সহ ঈদগড় ও বাঁকখালী রেঞ্জের কয়েকটি এলাকা ও তৎসংলগ্ন নদীতে এই অভিযান পরিচালিত হয়। বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (উত্তর) তৌহিদুল ইসলামের নির্দেশে পরিচালিত এই অভিযানে চকরিয়ার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও কক্সবাজার সদরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) শাহরিয়ার মুক্তার, সহকারী বন সংরক্ষক (উত্তর) মোঃ সোহেল রানা ও সংশ্লিষ্ট রেঞ্জ কর্মকর্তাদের মধ্যে বাঘখালীর আতা ই এলাহি, ঈদগড়ের এনামুর রহমান, মেহেরঘোনার মামুন মিয়া, জোয়ারিয়ানালার সুলতান মাহমুদ টিপু, ফুলছড়ির ছৈয়দ আবু জাকারিয়া ও ফাঁসিয়াখালীর মাজহারুল ইসলাম প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।
অভিযানে চকরিয়া ও খুটাখালী এলাকার সংশ্লিষ্ট নদী থেকে ড্রেজার মেশিন দিয়ে অবৈধভাবে বালি উত্তোলন কালে ২ জনকে হাতেনাতে আটকের পর জরিমানা করা হয়। ঈদগড়ে অভিযান চালিয়ে বন জমিতে গড়ে উঠা কয়েকটি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে সেখানে তৎক্ষণাৎ বনায়ন করা হয়। একই দিন বিকালে বাঁকখালী রেঞ্জের একটি এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভূমিদস্যুদের গড়ে তোলা পাকা ভবন গুড়িয়ে দিয়ে ২ একর বনজমি দখলমুক্ত করা হয়। উত্তর বন বিভাগের বিশেষ টহল দলের ওসি ও সদর রেঞ্জ কর্মকর্তা এমদাদুল হক জানান, বনজসম্পদ রক্ষা ও পাচার দমনে তাদের চলমান অভিযান অব্যাহত থাকবে। তবে তিনি এক্ষেত্রে স্থানীয় সচেতন মহলের সহযোগিতা চান।
0 মন্তব্যসমূহ