মোছাদ্দিক আবুঃ
প্রতিনিয়ত এইভাবে সৈকতে জীবন্ত ও মৃত শামুক আহরণ করে রোহিঙ্গা ও স্থানীয় শতশত নারী শিশুরা। প্রতিদিনই এই ভাবে আহরণ করে আবার সৈকতে শুকিয়ে পরে মার্কেটে পাইকারি মূল্যে বিক্রি করে। পরিবেশ আইনে শামুক আহরণ করা বা বাজারজাত করা সম্পুর্ন নিষিদ্ধ হলেও তারা এই আইন সম্পর্কে কিছুই যানে না এবং কোন কতৃপক্ষ আহরনে বাধা বা সচেতন মুলক কোন কিছুই বলেনি। সামুদ্রিক সম্পদ ও প্রাণী সংরক্ষণে কোটি কোটি টাকা মৎস সম্পদ অধিদপ্তরে বাজেট থাকা সত্যেও এই সম্পদ রক্ষায় তাদের কোনো ভুমিকা চোখে পড়েনি।
প্রতিনিয়ত এইভাবে সৈকতে জীবন্ত ও মৃত শামুক আহরণ করে রোহিঙ্গা ও স্থানীয় শতশত নারী শিশুরা। প্রতিদিনই এই ভাবে আহরণ করে আবার সৈকতে শুকিয়ে পরে মার্কেটে পাইকারি মূল্যে বিক্রি করে। পরিবেশ আইনে শামুক আহরণ করা বা বাজারজাত করা সম্পুর্ন নিষিদ্ধ হলেও তারা এই আইন সম্পর্কে কিছুই যানে না এবং কোন কতৃপক্ষ আহরনে বাধা বা সচেতন মুলক কোন কিছুই বলেনি। সামুদ্রিক সম্পদ ও প্রাণী সংরক্ষণে কোটি কোটি টাকা মৎস সম্পদ অধিদপ্তরে বাজেট থাকা সত্যেও এই সম্পদ রক্ষায় তাদের কোনো ভুমিকা চোখে পড়েনি।
এই দৃশ্য শুধু একটি এলাকা নয় পুরো ১২০ কিঃ মিঃ পর্যন্ত এই শামুক আহরণ করছে। এই ভাবে চলতে থাকলে কক্সবাজার সমুদ্রে পানি দূষিত হইয়ে পর্যটকদের স্নান করা অনুউপযোগি হইয়ে উঠবে এবং সমুদ্রের চোট মাছের খাদ্য সংকটাপন্ন হবে। সচেতনমহল আশা করেন কতৃপক্ষ যেন এইখানে সুদৃষ্টি দেন।
0 মন্তব্যসমূহ