মো. কামরুল ইসলাম কামু পঞ্চগড়ঃ
জেলা প্রশাসন আয়োজিত ‘আমাদের এ্যাম্বাসেডর, আমাদের কন্যা রত্ন, সুস্থ্য কিশোরী, নিরাপদ আগামী এ শ্লোগানে প্রজনন স্বাস্থ্য শিক্ষা, বাল্য বিবাহ প্রতিরোধে অনলাইন সচেতনতা ক্যাম্পেইনের উঠোন বৈঠক অনুষ্ঠানে অনলাইনে সচিবালয় থেকে সংযুক্ত হয়ে তথ্য সচিব কামরুন নাহার বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নারীদের অধিকারের জন্য সংবিধানে ১৯, ২৭, ২৮ ও ২৯ ধারার বিধান রেখেছেন।
পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় নারীর ক্ষমতায়ন ও জেন্ডার সমতার জন্য সরকারের কার্যক্রম চলমান আছে।সোমবার (২১ সেপ্টেম্বর) অনলাইন সচেতনতা ক্যাম্পেইনের উঠোন বৈঠক অনুষ্ঠানে অনলাইনে সচিবালয় থেকে সংযুক্ত হয়ে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, সিডও সনদ অনুযায়ী কন্যা সন্তানের প্রতি সহিংসতা বন্ধে সরকার বদ্ধপরিকর। টেকসই উন্নয়ন অভীষ্টতে ১৭টি গোল রয়েছে। এর পঞ্চমটি হচ্ছে নারীর ক্ষমতায়ন ও বাল্য বিয়ে বন্ধ করা। সরকার ২০৪১ সালের মধ্যে বাল্য বিয়ে শুন্যের কোঠায় নিয়ে আসতে কাজ করছে। সরকারের সিদ্ধান্ত ১৮ বছরের আগে বিয়ে নয়। বাল্য বিয়ে হচ্ছে। বাল্য বিয়ে বন্ধে কিশোরীদের সোচ্চার হতে হবে।
তথ্য সচিব বলেন, জেলা প্রশাসনের এ কর্মসূচীর ফলে কিশোরী ও নারীদের আত্মবিশ্বাসী করে গড়ে তোলার চেষ্টা চলছে। প্রজনন স্বাস্থ্য ও বাল্য বিয়ে বন্ধে এমন একটি কর্মসূচির জন্য জেলা প্রশাসনসহ সকলকে ধন্যবাদ জানান তিনি। সরকার এক কোটি ৪০ লাখ ছাত্রীকে উপবৃত্তি দিচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, লেখাপড়ার বিকল্প লেখাপড়া।
জেলা প্রশাসক সাবিনা ইয়াসমিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনলাইন উঠোন বেঠকে বিশেষ অতিথি হিসেবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অব. অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. সানিয়া তাহমিনা, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের যুগ্ম সচিব উম্মে সালমা তানজিয়া, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের উপ পরিচালক মোজাফফর রহমান, দেবীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল মালেক চিশতি, দেবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রত্যয় হাসান বক্তব্য দেন।
মুজিববর্ষ উদযাপনের কর্মসূচি হিসেবে পঞ্চগড় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জেলার ১৭০০ কিশোরী ছাত্রীকে দেওয়া হয় ১৭০০ বাইসাইকেল। এই বাইসাইকেলগুলো মেয়েদের অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী করে গড়ে তুলতে সহায়ক হবে। পাশাপাশি এই কিশোরীদেরকে সমাজ পরিবর্তনের দূত-জেলা প্রশাসনের এ্যাম্বাসেডর হিসেবে কাজ করতে বলা হয়।
প্রতি সপ্তাহে এই মেয়েরাই অন্য মেয়েদের সংগঠিত করে একটি উঠান বৈঠক এর আয়োজন করছে। আর জুম এ্যাপস এর মাধ্যমে উঠান বৈঠকটি পরিচালনা করছেন জেলা প্রশাসন। বৈঠকে প্রজনন স্বাস্থ্য বিষয়ে, বাল্য বিয়ের কুফল, নারী নির্যাতন প্রতিরোধে করণীয় এবং করোনা মোকাবেলায় স্বাস্থবিধিসহ নানা বিষয়ে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
প্রতি বৈঠকে দেশের এক/দুইজন সফল নারীকে বক্তা হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হয়।দেবীগঞ্জ উপজেলার সুন্দরদীঘি ইউনিয়ন পরিষদ মিলনায়তনে কিশোরীদের উঠোন বৈঠকে ৪০ জন কিশোরী অংশ নেয়। দুইজন কিশোরী অতিথিদের কাছে প্রশ্ন করেন। পঞ্চগড় জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ইতোমধ্যে তিনটি প্রজনন স্বাস্থ্য শিক্ষা বিষয়ক অনলাইন সচেতনতা ক্যাম্পেইন আয়োজন করে।
জেলা প্রশাসক জানান, এমন উঠোন বৈঠক অব্যাহত থাকবে। অনুষ্ঠানটি স্থানীয় ক্যাবল নেটওয়ার্ক ও ফেসবুকে সরাসরি প্রচার করা হয়। এতে বহু মানুষ অনুষ্ঠানটি প্রত্যক্ষ করেছেন। তথ্য সচিব কামরুন নাহার বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নারীদের অধিকারের জন্য সংবিধানে ১৯, ২৭, ২৮ ও ২৯ ধারার বিধান রেখেছেন।
পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় নারীর ক্ষমতায়ন ও জেন্ডার সমতার জন্য সরকারের কার্যক্রম চলমান আছে।সোমবার (২১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জেলা প্রশাসন আয়োজিত ‘আমাদের এ্যাম্বাসেডর, আমাদের কন্যা রত্ন, সুস্থ্য কিশোরী, নিরাপদ আগামী এ শ্লোগানে প্রজনন স্বাস্থ্য শিক্ষা, বাল্য বিবাহ প্রতিরোধে অনলাইন সচেতনতা ক্যাম্পেইনের উঠোন বৈঠক অনুষ্ঠানে অনলাইনে সচিবালয় থেকে সংযুক্ত হয়ে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, সিডও সনদ অনুযায়ী কন্যা সন্তানের প্রতি সহিংসতা বন্ধে সরকার বদ্ধপরিকর। টেকসই উন্নয়ন অভীষ্টতে ১৭টি গোল রয়েছে। এর পঞ্চমটি হচ্ছে নারীর ক্ষমতায়ন ও বাল্য বিয়ে বন্ধ করা। সরকার ২০৪১ সালের মধ্যে বাল্য বিয়ে শুন্যের কোঠায় নিয়ে আসতে কাজ করছে। সরকারের সিদ্ধান্ত ১৮ বছরের আগে বিয়ে নয়। বাল্য বিয়ে হচ্ছে। বাল্য বিয়ে বন্ধে কিশোরীদের সোচ্চার হতে হবে।
তথ্য সচিব বলেন, জেলা প্রশাসনের এ কর্মসূচীর ফলে কিশোরী ও নারীদের আত্মবিশ্বাসী করে গড়ে তোলার চেষ্টা চলছে। প্রজনন স্বাস্থ্য ও বাল্য বিয়ে বন্ধে এমন একটি কর্মসূচির জন্য জেলা প্রশাসনসহ সকলকে ধন্যবাদ জানান তিনি। সরকার এক কোটি ৪০ লাখ ছাত্রীকে উপবৃত্তি দিচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, লেখাপড়ার বিকল্প লেখাপড়া।
জেলা প্রশাসক সাবিনা ইয়াসমিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনলাইন উঠোন বেঠকে বিশেষ অতিথি হিসেবে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অব. অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. সানিয়া তাহমিনা, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের যুগ্ম সচিব উম্মে সালমা তানজিয়া, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের উপ পরিচালক মোজাফফর রহমান,
দেবীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল মালেক চিশতি, দেবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রত্যয় হাসান বক্তব্য দেন। মুজিববর্ষ উদযাপনের কর্মসূচি হিসেবে পঞ্চগড় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জেলার ১৭০০ কিশোরী ছাত্রীকে দেওয়া হয় ১৭০০ বাইসাইকেল। এই বাইসাইকেলগুলো মেয়েদের অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী করে গড়ে তুলতে সহায়ক হবে। পাশাপাশি এই কিশোরীদেরকে সমাজ পরিবর্তনের দূত-জেলা প্রশাসনের এ্যাম্বাসেডর হিসেবে কাজ করতে বলা হয়।
প্রতি সপ্তাহে এই মেয়েরাই অন্য মেয়েদের সংগঠিত করে একটি উঠান বৈঠক এর আয়োজন করছে। আর জুম এ্যাপস এর মাধ্যমে উঠান বৈঠকটি পরিচালনা করছেন জেলা প্রশাসন। বৈঠকে প্রজনন স্বাস্থ্য বিষয়ে, বাল্য বিয়ের কুফল, নারী নির্যাতন প্রতিরোধে করণীয় এবং করোনা মোকাবেলায় স্বাস্থবিধিসহ নানা বিষয়ে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। প্রতি বৈঠকে দেশের এক/দুইজন সফল নারীকে বক্তা হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হয়।
দেবীগঞ্জ উপজেলার সুন্দরদীঘি ইউনিয়ন পরিষদ মিলনায়তনে কিশোরীদের উঠোন বৈঠকে ৪০ জন কিশোরী অংশ নেয়। দুইজন কিশোরী অতিথিদের কাছে প্রশ্ন করেন। পঞ্চগড় জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ইতোমধ্যে তিনটি প্রজনন স্বাস্থ্য শিক্ষা বিষয়ক অনলাইন সচেতনতা ক্যাম্পেইন আয়োজন করে। জেলা প্রশাসক জানান, এমন উঠোন বৈঠক অব্যাহত থাকবে। অনুষ্ঠানটি স্থানীয় ক্যাবল নেটওয়ার্ক ও ফেসবুকে সরাসরি প্রচার করা হয়। এতে বহু মানুষ অনুষ্ঠানটি প্রত্যক্ষ করেছেন ।
0 মন্তব্যসমূহ